শহরের কর্ম কোলাহল থেকে একবারে বাইরে চলে যাওয়া, একদম অখন্ড অবসর।উদাস নয়নে উদার প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে থেকে পাহাড়ের বুকে শান্তির ঘুম । আহঃ কি আনন্দ ! এ যেন স্বপ্নডানা মেলে আকাশের বুকে ভেসে চলা ।
সৃষ্টিকর্তা অকৃপণভাবে সাজিয়েছে খাগড়াছড়িকে। এখানে রয়েছে আকাশ-পাহাড়ের মিতালী, চেঙ্গী ও মাইনী উপত্যকার বিস্তীর্ণ সমতল ভূ-ভাগ ও উপজাতীয় সংস্কৃতির বৈচিত্র্যতা।
এক নজরে খাগড়াছড়ি জেলার দর্শনীয় স্থান সমুহ এবং যাতায়াত ব্যবস্থা :
1) তৈদুছড়া
2) আলুটিলা রহস্যময় গুহা
3) আলুটিলা
4) দেবতার পুকুর
5) মহালছড়ি হ্রদ
6) শতায়ুবর্ষী বটগাছ
7) পাহাড়ী কৃষি গবেষণা কেন্দ্র
8) রিছাং ঝর্না
9) ভগবান টিলা
10) দুই টিলা ও তিন টিলা
11) মানিকছড়ি মং রাজবাড়ি
12) বন ভান্তের প্রথম সাধনাস্থল
13) রামগড় লেক ও চা বাগান
14) জেলা পরিষদ পার্ক ঝুলন্ত ব্রীজ
যেভাবে যাবেনঃ
রাজধানী ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন আরামদায়ক বাস ছাড়ে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০-১৫টি। সাইদাবাদ, কমলাপুর, গাবতলী, ফকিরাপুল, কলাবাগান ও টিটি পাড়া থেকে টিকেট সংগ্রহ করে এস আলম, স্টার লাইন, শ্যামলী, সৌদিয়া, শানিত্ম স্পেশাল ও খাগড়াছড়ি এক্সপ্রেসযোগে খাগড়াছড়ি যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে ট্রেনে ফেনী এসেও হিলকিং অথবা হিল বার্ড বাসে চড়ে খাগড়াছড়ি যাওয়া যায়। চট্টগ্রামের অক্সিজেন থেকেও শানিত্ম স্পেশাল ও লোকাল বাসে উঠে যাওয়া যায় খাগড়াছড়িতে।
কোথায় থাকবেন:
পর্যটকদের জন্য খাগড়াছড়িতে রয়েছে অনেক আবাসিক হোটেল। পর্যটন মোটেলে থাকতে পারেন, এছাড়া আছে জিরান হোটেল, হোটেল শৌল্য সুবর্ণ, থ্রী স্টার হোটেল, হোটেল লবিয়ত। কিছু হোটেল এর ফোন নাম্বার দেওয়া হলোঃ
পর্যটন মোটেলঃ ৬২০৮৪ ও ৬২০৮৫
হোটেল শৌল্য সুবর্ণঃ ৬১৪৩৬
জিরান হোটেলঃ ৬১০৭১
হোটেল লিবয়তঃ ৬১২২০
চৌধুরী বাডিং: ৬১১৭৬
থ্রি ষ্টার: ৬২০৫৭
ফোর ষ্টারঃ ৬২২৪০
উপহারঃ ৬১৯৮০
হোটেল নিলয়ঃ ০১৫৫৬-৭৭২২০৬
বিঃদ্রঃ কোথাও ঘুরতে গেলে খেয়াল রাখবেন আপনার দ্বারা বা আপনার সাথে যারা যাবে তাদের দ্বারা উক্ত স্থানের কোন ধরণের যেন ক্ষতি না হয়, যে কোন ধরণের উচ্ছিষ্ট (প্যাকেট/বোতল) যেখানে যেখানে না ফেলে সাথে করে নিয়ে আসবেন ।
প্রকৃতির মাঝে আমরা ভ্রমনপ্রিয়রা সৌন্দর্য আহরণ করতে যাই, এটা অবশ্যই খেয়াল রাখা উচিত যে- আমাদের দ্বারা যেন সেই প্রকৃতির সৌন্দর্য বিনষ্ট না হয় ।
প্রকৃতির মাঝে আমরা ভ্রমনপ্রিয়রা সৌন্দর্য আহরণ করতে যাই, এটা অবশ্যই খেয়াল রাখা উচিত যে- আমাদের দ্বারা যেন সেই প্রকৃতির সৌন্দর্য বিনষ্ট না হয় ।
ব্যাক-প্যাক বেশি ভারী করবেন না। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষ ছাড়া এক্সট্রা তেমন কিছুই নেবার দরকার নেই।
নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয় বা আপনার একার সুবিধার জন্যে ট্র্যাভেলার কারো অসুবিধা হয় এরকম কোন কাজ করা থেকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে।
সর্বোপরি ভ্রমন পিপাসু মন থাকতে হবে। ট্র্যাভেলে যেকোন ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হতেই পারেন, সেটা সমাধান করার জন্যে ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করার ভাল একটা মানসিকতা থাকা জরুরী।
*** সঙ্গে কি কি রাখলে আপনার ভ্রমণটা নিরাপদ হবে -
১) ব্যাক-প্যাক (নো ট্রলি)
২) ২-৩ সেট হালকা কাপড়
৩) কেডস/ পেগাসাস স্যান্ডেল
৪) ক্যাপ, সানগ্লাস, শুকনো খাবার,গামছা, টুথ ব্রাশ, পেস্ট
৫) পানির বোতল, ক্যামেরা+ব্যাটারী+চার্জার, টর্চ লাইট
৬) ইমার্জেন্সি ঔষধ (স্যালাইন,পেইন কিলার,গ্যাস্ট্রিক),মাল্টিপ্লাগ
নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয় বা আপনার একার সুবিধার জন্যে ট্র্যাভেলার কারো অসুবিধা হয় এরকম কোন কাজ করা থেকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে।
সর্বোপরি ভ্রমন পিপাসু মন থাকতে হবে। ট্র্যাভেলে যেকোন ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হতেই পারেন, সেটা সমাধান করার জন্যে ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করার ভাল একটা মানসিকতা থাকা জরুরী।
*** সঙ্গে কি কি রাখলে আপনার ভ্রমণটা নিরাপদ হবে -
১) ব্যাক-প্যাক (নো ট্রলি)
২) ২-৩ সেট হালকা কাপড়
৩) কেডস/ পেগাসাস স্যান্ডেল
৪) ক্যাপ, সানগ্লাস, শুকনো খাবার,গামছা, টুথ ব্রাশ, পেস্ট
৫) পানির বোতল, ক্যামেরা+ব্যাটারী+চার্জার, টর্চ লাইট
৬) ইমার্জেন্সি ঔষধ (স্যালাইন,পেইন কিলার,গ্যাস্ট্রিক),মাল্টিপ্লাগ
যে কোন পরিস্থিতিতে মানিয়ে চলার মানসিকতা থাকতে হবে।পাহাড়া এলাকা তাই এখানে অনেক সুবিধাই অনুপস্থিত থাকতে পারে।ভ্রমণটা হবে এ্যাডভ্যানচারে পরিপূর্ণ, অসুস্থ কেউ যাবেন না। এছাড়া বিভিন্ন স্পট পায়ে হেটে ঘুরতে হতে পারে, তাই শিশুদের সাথে নেবার সময় এগুলো ভেবে দেখবেন।
শেয়ার করে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিন আমাদের দেশের সৌন্দর্য !
ছবিঃ নেট থেকে
No comments:
Post a Comment